বাঘাইছড়িতে ফায়ার সার্ভিস স্থাপনের দাবীতে রাঙ্গামাটিতে সংবাদ সম্মেলন প্রকাশিত: ৫:৪৫ অপরাহ্ণ, আগস্ট ১৭, ২০২৫ বাংলাদেশের ভৌগোলিক আয়তন অনুযায়ী দেশের বৃহত্তর উপজেলা রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে জরুরি ভিত্তিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপনের জন্য সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দাবী জানিয়েছেন স্থানীয়রা। একইসাথে অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কাজে দক্ষ জনবল, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও যানবাহন সরবরাহ এবং স্থানীয় জনগণের জন্য নিয়মিত ফায়ার সেফটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালুসহ তিন দফা দাবি জানানো হয়েছে। রোববার (১৭ আগস্ট) সকালে রাঙামাটি শহরের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। রাঙামাটি জেলা জজ আদালতের আইনজীবী মোঃ রহমত উল্লাহ সাংবাদ সম্মেলনে বাঘাইছড়িবাসীর পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাঘাইছড়ির বাসিন্দা অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান, মো: আল আমিন, রেজাউল করিম, আলমগীর হোসেন ও রফিকুল ইসলাম প্রমুখ আইনজীবী রহমত উল্লাহ বলেন, বাঘাইছড়ি আয়তনে দেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা এখানে বিস্তৃত জনবসতি, বাজার, পাহাড়ি গ্রাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এবং নানা ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিস স্টেশন না থাকায় প্রতিবছর অগ্নিকাণ্ডে কোটি কোটি টাকার সম্পদ পুড়ে যায়।’ অগ্নিকাণ্ড বা দুর্ঘটনা ঘটলে দ্রুত উদ্ধার ও অগ্নিনির্বাপণ সম্ভব হয় না। নিকটবর্তী দিঘীনালা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন থেকে যানবাহন পৌঁছাতে অনেক সময় লাগে, যার ফলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ভয়াবহ আকার ধারণ করে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাতায়াতের অসুবিধা থাকায় আগুন নেভাতে প্রায়ই স্থানীয় জনগণ নিজের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। তাই প্রাণ ও সম্পদ রক্ষায় অবিলম্বে বাঘাইছড়ি উপজেলায় একটি পূর্ণাঙ্গ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপনসহ তিন দফা দাবি জানানো হয়েছে। দাবীসমূহঃ ১. অবিলম্বে বাঘাইছড়ি উপজেলায় একটি পূর্ণাঙ্গ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপন।। ২. অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে দক্ষ জনবল, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও পর্যাপ্ত যানবাহন সরবরাহ। ৩. স্থানীয় জনগণের জন্য নিয়মিত ফায়ার সেফটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু। SHARES রাঙ্গামাটি বিষয়:
আইনজীবী রহমত উল্লাহ বলেন, বাঘাইছড়ি আয়তনে দেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা এখানে বিস্তৃত জনবসতি, বাজার, পাহাড়ি গ্রাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এবং নানা ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিস স্টেশন না থাকায় প্রতিবছর অগ্নিকাণ্ডে কোটি কোটি টাকার সম্পদ পুড়ে যায়।’ অগ্নিকাণ্ড বা দুর্ঘটনা ঘটলে দ্রুত উদ্ধার ও অগ্নিনির্বাপণ সম্ভব হয় না। নিকটবর্তী দিঘীনালা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন থেকে যানবাহন পৌঁছাতে অনেক সময় লাগে, যার ফলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ভয়াবহ আকার ধারণ করে। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাতায়াতের অসুবিধা থাকায় আগুন নেভাতে প্রায়ই স্থানীয় জনগণ নিজের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। তাই প্রাণ ও সম্পদ রক্ষায় অবিলম্বে বাঘাইছড়ি উপজেলায় একটি পূর্ণাঙ্গ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপনসহ তিন দফা দাবি জানানো হয়েছে।
২. অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে দক্ষ জনবল, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও পর্যাপ্ত যানবাহন সরবরাহ। ৩. স্থানীয় জনগণের জন্য নিয়মিত ফায়ার সেফটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু।